Header Ads

আমরা কি শত্যিই বেচে আছি? নাকি বেচে থাকাটা কোন স্বপ্ন।মনের ভুল। “Is it logically possible that we are live in a simulation? Part: 1

আমরা কি শত্যিই বেচে আছি? নাকি বেচে থাকাটা কোন স্বপ্ন।মনের ভুল। আমাদের কখনো কি মনে হয় না যে আমরা আমাদের চারপাশে যা দেখি তা শত্যি নাও হতে পারে। আমাদের মনের কোন ভূল। হয়তো আমাদের নিজেদের ই কোন অস্তিত্যে নেই। আমরা কোন কিছু দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছি। তোমরা অনেকেই হয়তো ভাবছো যে আমি বুঝি পাগল হয়ে গেছি। কিন্তু এটাও শত্যি কথা যে কোন কিছুর সমাধান ঠিক তখন ই পাই যখন সেটা নিয়ে ভাবি চিন্তা করি। আমি যদি একজন বড় মাপের কোন বিজ্ঞানির কথা বলি, স্যার আইজ্যাক নিউটন যখন যখন বলে ছিল আপেলটি নিচে না পরে উপরে কেন গেল না তখন তাকে সবাই পাগল ই বলেছিল। বর্তমানে অনেক বড় বড় বিজ্ঞানী এবং দার্শনিকগন মনে করেন যে, এই পৃথিবীর আসলে কোন অস্তিত্য নেই তারা মনে করেন যে এটা হয়তো কোন কম্পিউটার অথবা কম্পিউটার কোড দ্বারা নিয়নন্ত্রিত কন প্রোগ্রাম। যা আমাদের থেকেও অন্যে কোন বুদ্ধিমান প্রানি আরো হাজার কোটি বছর আগে তৈরি করে রেখেছেন। আমরা হয়তো কোন কম্পিউটার কোড দ্বারা নিয়ন্ত্রিত কোন সিমুলিউশন এ বসবাস করছি। এই তথ্যেটি সর্ব প্রথম প্রকাশ হয় ২০০৩ সালে প্রফেসর ফিলোসোফার নিক বোস্টন।

১৯৩৬ সাল পৃথিবীর প্রথম প্রোগ্রামবল কম্পিউটার জুসি জেড ১ আবিস্কার হয়। অইসময়ের কোন কম্পিউটার কোন কাজ যত দ্রুত করতে পারতো তার তুলনায় বর্তমানকালের আধুনিক কম্পিউটার গুলো প্রায় সাতাশ লক্ষ কোটি গুন বেশি বেগে করতে সক্ষম ।  অইসময়ে কোন একটি সংখ্যার গুন করতে সময় লাগ প্রায় বিশ সেকেন্ড কিন্তু বর্তমান কালের কোন কম্পিউটার দিয়ে অই একোই গুন করতে সময় লাগে ১ সেকেন্ড এর একশ কোটি ভাগের এক ভাগ মাত্র। আর এত কিছু আমরা অর্জন করেছি আমরা মাত্র গত ৮২ বছরে। ধরো তোমার হাতে থাকা কোন এন্ড্রোয়েড ফোন অথবা কম্পিরাইজড কোন যন্ত্র ১৯৯০ সালে কিনতে পারতে তবে তার দাম হতো বিশ কোটি টাকা প্রায়। যা এখন তোমরা বিশ হাজার টাকাতেই পেয়ে যাচ্ছো। এছারা অইসময়ের কম্পিউটার গেমস গুলোর গ্রাফিক্স তো তোমরা দেখেছো কিন্তু বর্তমান কোন কম্পিরাজড গেম দেখলে বুঝতে পারবে বর্তমান গেম গুলো কতটা প্রানবন্ত এবং কতটা বাস্তবিক। এই গুলা দেখার পর তোমাদের মনে কোন প্রশ্ন জাগতেছে না। কারন হলো এই যে আধুনিকরন অথবা কম্পিউটার এর উন্নতি কখনো লিনিয়ার গ্রাফে হয় না । এটা সব সমসময়ে এক্সপোনেশিয়ালি হয়।

কম্পিঊটার জগত বা ভারচুয়াল জগত হলো একটা সিমুলিউশন এর সবচেয়ে বড় উধাহরন হলো গ্রান্ড দিফ অটো অর ভাইসিটি গেমস। এই গেমস এর মধ্যে সব কিছু অনেক বাস্তব মনে হয়ে থাকে কিন্তু এতা নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে সুধু কিছু প্রোগ্রামিং কোডিং করার মাধ্যেমে। একজন গেম ডেভেলপার তার মতন করে গেমস টাকে ডেভেলপ করে থাকে । আর এর নিয়ন্ত্রন তার হাতেই থাকে। এই কোদ গুলো নাম্বার আকারে কম্পিউটার এর ডাটাবেসে সেব হয় এবং পরবর্তিতে গ্রাফিক্স কার্ড তা চিত্র আকারে আমাদের সামনে উপাস্থাপন করে থাকে। গেম এর মধ্যে থাকা সকল চরিত্র এবং আসপাশের সকল পরিবেশ এই কোডের মাধ্যেমে ডেভেকিপার সেব করে দেয় আগে থেকেই। কিন্তু এক্ষেত্রেও ডেভেলপার রা পৃথিবীর ইউনিভার্সাল সুত্রের উপর ভিত্তি করে তৈরি করছে।  যেই সুত্র গুলো আমরা বাস্তব জীবনে সবসময় উপলব্ধ করছি । এই যেমন , গ্রাভিটি অথবা কোন বস্তু তার আরপার যেতে পারবে না এইসব।এর কারন হলো যাতে করে আমরা গেমটি খেলার সময় আরো বেশি বাস্তব মনে করি। এখন মজার বিষয়টা হলো গেম এর মধ্যে এই কাজ গুলো কিছু কোড ব্যবহার করেই করা যায়। 


পরের পর্ব আসছে শিগ্রই...........




No comments

Theme images by enot-poloskun. Powered by Blogger.